গুগল র্যাংকিং ফ্যাক্টরে নতুন আপডেটের নাম দেয়া হয়েছে Google Helpful Content Update. এটা কি? মানুষের সাহায্যে আসবে এমন ধরনের কন্টেন্ট সার্চ র্যাংকে প্রাধান্য দিতে এবং অটো-জেনারেটেড কন্টেন্টকে চিহ্নিত করতে পারে, তার জন্য Google সার্চ ইঞ্জিনের Algorithm আপডেট করা হয়েছে। এটিই মূলত Google Helpful Content Update 2022.
গুগল র্যাংকিং ফ্যাক্টর
অর্থাৎ কনটেন্ট লিখতে হবে ইউজারের জন্য, সার্চ ইঞ্জিনের জন্য নয়। গুগল সবসময় ইউজারের জন্য। লেখকের জন্য নয়।
বলাবলি হচ্ছে যে, AI দ্বারা লিখিত কনটেন্টকে ধরতেই মূলত গুগলের এই আপডেট। আমাদের প্রশ্ন হল, কোন কনটেন্ট আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স দ্বারা জেনারেটেড আর কোনটা মানুষের তৈরি ন্যাচারাল কনটেন্ট তা কিভাবে বুঝবো? যেহেতু গুগোল নিজেও একটি শক্তিশালী এআই। নিশ্চয়ই বোঝার অনেকগুলো উপায় রয়েছে গুগলের হাতে।
গুগল হেল্পফুল কন্টেন্ট আপডেট ২০২২
আমি এখানে সম্ভাব্য উপায় গুলো বলব। এই জিনিসগুলো এড়িয়ে চললেই হেল্পফুল কন্টেন্ট হিসেবে গুগলে প্রতিষ্ঠিত হওয়া সম্ভব ।
১. কনটেন্ট আগে লেখা হয়েছে কিনা, এটা দেখে। আগে লেখা কনটেন্ট AI দ্বারা লেখা হোক, কপি পেস্ট হোক, স্পিন কনটেন্ট হোক, অথবা মনুষ্য লিখিত হোক সেটা র্যাংক করবে না। করলেও একদা র্যাংক ড্রপ করবে।
২.রিপিটেশন বা প্যারাগ্রাফ বার বার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে কিনা সেটা দেখেও কন্টেন্ট আনইউজাল হিসেবে চিহ্নিত করতে পারে।
৩. বিউটিফুল অন্নেক্সার কিনা সেটা দেখব আমি কি কনটেন্ট বারবারা হলো হয়েছে কিনা সেটা দেখেই কনটেন্ট চিহ্নিত করা হয়।
৪. অনুমান নির্ভর বা এআই লিখিত কনটেন্ট হোক, গুগলের কাছে যেটা ভালো, অরিজিনাল বা ক্রিয়েটিভ মনে হবে সেটাকে র্যাংক করানোর সম্ভাবনা বেশি। আর যদি কনটেন্ট নিম্নমানের ও পুনরাবৃত্তিমূলক বা কপি-পেস্ট নির্ভর হয় তাহলে সেটা ব্যাংক করবে না।